মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি
পুলিশ জানায়, গেল ২৩ মার্চ ঠাকুরমারা এলাকা থেকে পূর্ব পরিচিত পাপ্পুসহ পাঁচজন অটো নিয়ে কাকনহাটে যায়। এরপর থেকেই লাপাত্তা অটোচালক রিজন। পরদিন পরিবারের পক্ষ থেকে দামকুড়া থানায় পাপ্পু কে প্রধান আসামি করে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এরপর পুলিশের জিজ্ঞাসা বাদে আসামিরা জানায়, অটোরিকশা ও অটো রিক্সার ব্যাটারির জন্য হত্যা করা হয় রিজন কে । প্রধান আসামি পাপ্পু দেখিয়ে রিজন এর লাশ কোথায় রাখা হয়েছে। আসামিরা জানায়, প্রথমে রিজনকে কোমল পানির সাথে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে দেয়া হয়। এরপর অচেতন অবস্থায় তালপুকুর এলাকায় নির্মানাধীন ঘরে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়। ঘটনার ১৫দিন পর পরে পাপ্পু দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ এসে রিজনের অর্ধকৃত লাশ উদ্ধার করে। পরিবার, পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এটি পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। নিখোঁজের পর থেকে পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি পেলে হয়তো তাকে জীবিত উদ্ধার করা যেত বলে দাবি নিহতের স্বজনদের। পুলিশ বলছে, অভিযোগ পাওয়ার পর থেকেই তারা তৎপর ছিলেন মাঠে।