ডেস্ক রিপোর্ট
রাউজানের ফজলে করিমের সহযোগী সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা দিদারুল আলম কে কোতোয়ালী থানার ইন্সপেক্টর আব্দুল করিম এবং সাব ইন্সপেক্টর রবিউল হক অভিযানে আটক হয়।জানা যাই দিদার বিগত সরকারের আমলে রাউজানের ফজলে করিমের সহযোগী হিসাবে পরিচয় দিতেন,এবং চট্টগ্রাম শহরে বায়েজিদে একটি গার্মেন্টস কারখানার এম ডি হিসাবে দায়িত্ব পালন করলেও এই গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন আজম নাসির, এই সুবাদে এই প্রতারক দিদার মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটা টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিদেশ পাচার করিয়ে দে। এবং টাকা চাইতে গেলে প্রতারক দিদার ফজলে করিমের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হুমকি ধমকি দিত,এবং টাকা চাইলে প্রানে মেরে ফেলার ও হুমকি দিত, যার ভয়ে এতদিন অনেকে মুখ খুলতে কেউ সাহস করেনি, তার কাছের একজন ব্যাবসায়ী পাটনার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলেন আমার কাছ থেকে প্রায় বিভিন্ন ধাপে ঢাকায় একটি গার্মেন্টস দেওয়ার কথা বলে প্রায় তিন কোটি টাকা নিয়ে যাই,পরে দুই তিন মাস হয়ে গেলে গার্মেন্টস কোন কিছুই না দেখলে আমি তার কাছে তার আমার দেওয়া টাকা ফেরত চাইলে সেই আমাকে আজম নাসির গ্রুপের সন্ত্রাসী লোকজন দিয়ে আমাকে ও আমার পরিবার কে মেরে ফেলার হুমকি দেন ও আমার বাসায় হামলা করেন,এই প্রতারক বাটপার দিদার এই রকম আমার মত বহু মানুষ তার কাছে টাকা পাই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার এলাকার কয়েকজনের কাছে জানতে চাইলে বলেন দিদার একজন বিশ্ববাটপার তার কাছে আমাদের এলাকায় ও অনেক লোকজন টাকা পাই, পাওনাদার রা টাকা চাইতে গেলে ফজল করিমের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সেই মারধর বাড়ি ঘরে হামলা করে। ফজল করিমের সাথে তার ছিল নিবিড় সম্পর্ক, সেই রাউজানে ফজল করিমের অনেক অবৈধ কাজের সহযোগী,এই দিদার ফজল করিম ও আজম নাসিরের নাম বিক্রী করে এমন কোন খারাপ কাজ নেই, সেই করে নাই তাই এলাবাসী ও চাই তার বিচার হোক। প্রতারণা ও সম্পত্তি অর্পন করার উদ্দেশ্যে অসাধুভাবে প্রবৃত্ত করা, অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ কর। প্রতারণ মূলকভাবে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রাণনাশের হুমকি প্রদানের অপরাধ গ্রেফতার এর পর আসামিকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।